Filmifootage

Advertise on podcast: Filmifootage

Country
This podcast has
21 episodes
Language
Publisher
Explicit
Yes
Date created
2021/05/13
Average duration
6 min.
Release period
11 days

Description

আমারা শোনাবো বাংলা ও বাঙালির প্রাণের কথা, মনের কথা, অনুপ্রেরণার দৃষ্টান্ত।

Podcast episodes

Check latest episodes from Filmifootage podcast


Linguistics Diversity in India[জানা অজানা] EP 04
2021/11/02
আমাদের সবার প্রিয় সিলিকন ভ্যালি হোক বা বাগিচা শহর, বেঙ্গালুরু বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে এক ছিমছাম গোছানো শহর। আর তার সঙ্গে অবশ্যই নানা জায়গার মানুষের মিলিত বসবাস। বিগত কয়েক দশকে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের উন্নতির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বেঙ্গালুরুর জনসংখ্যা। আর এভাবেই শহরটি হয়ে উঠেছে এক বহুজতিক বাসস্থান। শুধু বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ, তাই তো নয়। প্রত্যেক অঞ্চলের মানুষের ভাষা আলাদা, সংস্কৃতি আলাদা। আর এভাবেই বেঙ্গালুরু হয়ে উঠেছে দেশের ভাষাবৈচিত্র্যেরও এক কেন্দ্র। এমনটাই জানাচ্ছে সাম্প্রতিক সমীক্ষা। গোটা বেঙ্গালুরু জেলাতে অন্তত ১০৭টি বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের বাস। দেশের আর কোনো জেলায় এমন ভাষাগত বৈচিত্র্য নেই। ব্রুকিং ইনস্টিটিউশনের গবেষক শমিকা রবি এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউশনের অধ্যাপক মুদিত কাপুর মিলিতভাবে দেশের প্রতিটা জেলার ভাষামানচিত্র তৈরি করেছেন। আর তাতেই ধরা পড়েছে বেঙ্গালুরু জেলার এই পরিসংখ্যান। প্রসঙ্গত, ভারতের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় মাত্র ২২টি আঞ্চলিক ভাষা সরকারি ভাষা হিসাবে স্বীকৃত। এছাড়াও সরকারি কাজের বাইরে ৮৪টি ভাষাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে সমীক্ষকদ্বয়ের মতে, সারা দেশে ভাষার বৈচিত্র আরও অনেক বেশি। সমস্ত ভাষা এবং উপভাষা মিলিয়ে সংখ্যাটা ১৫০০-র বেশি। আর সেই হিসাবে ভাষাগত বৈচিত্র্যের হিসাবে সারা পৃথিবীতে ভারত সবচেয়ে এগিয়ে। তবে এই ভাষার বণ্টন দেশের সর্বত্র সমান নয়। বেঙ্গালুরু জেলায় যেমন ১০০টিরও বেশি ভাষায় কথা বলেন মানুষ, তেমনই নাগাল্যান্ডের ডিমাপুর এবং অসমের সোন্তিপুরেও সংখ্যাটা ১০০-র বেশি। তবে পন্ডিচেরির ইয়ানাম, বিহারের কাইমুর এবং তামিলনাড়ুর আরিয়ালুর জেলায় মানুষ ১০টিরও কম ভাষায় কথা বলেন। শমিকা রবি এবং মুদিত কাপুরের মতে, যে অঞ্চলে
more
Stalking Cat[জানা অজানা] EP03
2021/09/26
পেশায় কম্পিউটার মেকানিক ডেনিস আভনার। কিন্তু মনের নেশায় তিনি একজন বাঘ। আর তাই একটু একটু করে বদলে ফেলেছেন নিজের চেহারাকে। অবশ্য আমেরিকার মানুষ তাঁকে ‘স্টকিং ক্যাট’ বা শুধুমাত্র ‘ক্যাট’ নামেই বেশি চেনেন। --- This episode is sponsored by · Anchor: The easiest way to make a podcast. https://anchor.fm/app --- Send in a voice message: https://anchor.fm/filmi-footage/message
more
EL PROFESSOR [জানা অজানা]EP02
2021/09/06
‘মানি হেইস্ট’ প্রফেসরের অজানা কিছু তথ্য, যা কেউ জানে না বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলেছে স্প্যানিশ সিরিজ ‘লা কাসা ডি পাপেল’ যেটি পরে ইংরেজিতে ‘মানি হেইস্ট’ নামে প্রচার করে নেটফ্লিক্স। এই সিরিজের প্রতিটা চরিত্রই যেন নজর কেড়েছে সবার। তবে সব চরিত্র থেকে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে ‘প্রফেসর’ চরিত্রটি। যেটির রূপদান করেছেন স্প্যানিশ অভিনেতা আলভারো মোর্তে। আলভারো মোর্তে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর প্রায় ২০ বছর পর স্পেনে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। সাফল্যের মুখ দেখেন ২০১৭ সালে, ‘মানি হেইস্ট’ এর প্রফেসর চরিত্রে। এজন্য সেরা পুরুষ টেলিভিশন অভিনেতা হিসেবে ২০১৯ সালে ‘স্প্যানিশ অ্যাক্টরস ইউনিয়ন’ পুরস্কার অর্জন করেন তিনি। প্রফেসরকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের কমতি নেই। তার অজানা ১০টি দিক আজ আমরা তুলে ধরবো- * তিনি একজন ক্যান্সার থেকে বেঁচে ফেরা মানুষ। আজ্ঞে হ্যাঁ, ২০১১ সালে আলভারোর পায়ে একটি ক্যান্সারযুক্ত টিউমার পেয়েছিলেন চিকিৎসকরা। এরপর যখন তিনি রোগের চিকিৎসার কথা ভাবেন, তখন তার মনে হয়েছিল যে, তিনি ৩ মাসে মারা যাবেন অথবা তার পা কেটে ফেলা হবে। তখন তিনি ভাবতে থাকেন, সমাজের মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেছেন কিনা? তিনি সঠিক পথে চলছিলেন কিনা? ভাগ্যক্রমে তিনি চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হয়ে উঠেন। তবে তার শরীরে ক্যান্সারের প্রভাব এখনো রয়ে গেছে। * যমজ সন্তানের জনক তিনি। পরিবারকে অনেক ভালোবাসেন আলভারো মোর্তে। তিনি এবং তার স্ত্রী ব্লাঙ্কা ক্লেমেন্টের যমজ দুটি মেয়ে রয়েছে। যদিও ব্যস্ততার কারণে পরিবারকে নিজের ইচ্ছার মতো সময় দিতে পারেন না প্রফেসর খ্যাত এ অভিনেতা। তিনি একজন থিয়েটার কোম্পানির মালিক ।ভালো অভিনেতার সঙ্গে আলভারো একজন ব্যবসায়ীও। ২০১২ সালে তিনি এবং ব্লাঙ্কা একটি থিয়েটার প্রতিষ্ঠা করেন, যার নাম ‘৩০০ পিস্তোলাস’ অর্থাৎ ‘৩
more
Sadaf khadem[অনুপ্রেরণা] EP14
2021/09/02
সাদাফ খাদেম (এক বঞ্চিত মেয়ের জীবন কাহিনি) দেশের হয়ে যদি কোন‌ও খেলোয়াড় পদক জেতে তা তো তার পক্ষে গৌরবের হয়‌ই, সেই সঙ্গে সে তার দেশকেও গর্বিত করে। আন্তর্জাতিক আসরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে দেশবাসী উন্মুখ হয়ে তাকিয়ে থাকে তার পারফরমেন্সের দিকে। হতভাগ্য সাদাফ খাদেম তার প্রথম আন্তর্জাতিক লড়াইটা জেতার পর সেই রকমই হয়তো ভেবেছিল। কিন্তু হায়! তারপর থেকেই সে ভয়ে কাঁটা হয়ে আছে। ব্যাপারটা তাহলে খুলেই বলা যাক। সাদাফ খাদেম একজন ইরানি মেয়ে। যার কাহিনি যে কোন‌ও সিনেমাকেও হার মানাবে। খাদেম ছিল আর পাঁচটা ইরানি মেয়ের থেকে আলাদা। তার মা ইরানের এক নারীবাদী মহিলা। আর তাঁরই অনুপ্রেরণায় খাদেম ছিল অনুপ্রাণিত। তাদের পরিবার ইরানের এক অভিজাত ধনী পরিবার। ইচ্ছে করলে আর পাঁচটা সাধারণ মেয়ের মতো দিব্যি জীবনটা কাটিয়ে দিতে পারত। কিন্তু, ওই যে কথায় আছে না, সুখে থাকতে ভুতে কিলোয়। তার অবস্থাও হল সেই রকমই। ভারতীয় মহিলা বক্সার মেরি কমের ভাবশিষ্য মেয়েটি টুকটাক বাস্কেট বল খেলত। ভাবশিষ্য বলছি কেন? তার কাছ থেকেই জানা গেছে যে ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে ব্রোঞ্জ পদকের জন্য মেরির লড়াই সে দেখেছিল টিভিতে। আর সেই লড়াই দেখার পর‌ই মেয়েটির ধ্যানজ্ঞান হয়ে উঠল। স্বপ্ন দেখতে শুরু করল যে সে দেশের হয়ে বক্সিংয়ে অলম্পিক পদক জয় করবে। কিন্তু স্বপ্ন দেখলেই তো হল না, সেই স্বপ্ন পূরণ করার পরিবেশ এবং পরিকাঠামোও তো চাই। ইরানে তো মেয়েদের বক্সিংয়ের অনুমতিই নেই। মেয়েটি বারবার দেখা করল ইরানের বক্সিং ফেডারেশনের প্রধানের সঙ্গে। তাকে বোঝানোর চেষ্টা করল যে কিক-বক্সিং, ক্যারাটে, জুডো বা কুস্তিতে যদি মেয়েরা অংশ নিতে পারে তবে বক্সিংয়ে অনুমতি পাবে না কেন? কিন্তু তার দুর্ভাগ্য যে বরফ গলল না। কিন্তু বক্সার তো তাকে হতেই হবে। একজন কোচের
more
Bobita Rajput [অনুপ্রেরণা]EP 13
2021/08/23
গল্পটা মধ্যভারতের। গল্পটা জল না পাওয়া, এক অসহায় গ্রামের। মধ্যপ্রদেশের আগ্রোতা গ্রাম। ২০২০ সালে বৃষ্টি হয়েছিল দুবার। হ্যাঁ, ঠিক শুনছেন। দুবার। আবহাওয়া, বৃষ্টির অপ্রতুলতা এতটাই অসহায়তা তৈরি করে এই অংশের মানুষকে। একসময় করতও। এখন করে না। ববিতা আছে যে। কে ববিতা? উনিশ বছরের তরুণী ববিতা রাজপুত এবং এক স্বপ্ন ছোঁয়ার গল্প। শুষ্ক, বৃষ্টিবিহীন আগ্রোতা গ্রামের সেই তরুণী আর পাঁচটা মেয়ের মতোই অসহায়। অথচ চোখ, মন সুদূরপ্রসারী। ৭০ একরের একটা জলাশয় আছে, যা গরমের সময় শুকিয়ে কাঠ। ৭০ একরের ওই জলাশয়ের মাত্র ৪ একর এলাকা জল পেত বৃষ্টির অপ্রতুলতার জন্য। ওই ৪ একরভাগ করতে হত বুন্দেলখণ্ডের এই গ্রামের প্রায় ১৪০০ পরিবারকে। এমনিতেই বৃষ্টি নেই, যেটুকু যা হয়, পাহাড়ের এক প্রান্ত থেকে এসে ধুয়ে শেষমেশ মিশে যায় একটু দূরে বাচেরি নদীতে। সেই নষ্ট হয়ে যাওয়া দুর্মূল্য জলকে সুকৌশলে ব্যবহার করার কথা ভাবে ববিতা। ববিতা তখন উনিশ। কলা বিভাগে মাস্টার ডিগ্রি। ববিতার চোখে অন্য স্বদেশ। দীর্ঘ পরিকল্পনায় এগিয়েছিল সে। পাহাড়ের একটা বিশাল অংশ বন বিভাগের আওতায় ছিল। তাঁদের থেকে অনুমতি নিয়ে ১০৭ মিটার দীর্ঘ ট্রেঞ্চ তৈরি করল সে। নিজে হাত লাগাল। সঙ্গে এলেন আরও ২০০ জন মহিলা। সাত সাতটা মাস। ববিতারা আশা ছাড়েনি। অসম্ভব গরমের মধ্যেও শ্রম। করতে যে হবেই। কারণ তার পরেই দেখা যাবে আলো। দেখা যাবে জল। তার মানেই বেঁচে থাকা। জীবন। হাজারটা চ্যালেঞ্জ ছিল। আইন টাইন দেখিয়ে গ্রামপঞ্চায়েত মানতে চায়নি প্রথমে। বনদপ্তরের জমিতে ট্রেঞ্চ কাটার অনুমতি চাওয়াও কষ্টসাধ্য ছিল। বোঝাতে কালঘাম ছোটাতে হয়েছিল ববিতাদের। এছাড়াও ছিল আরও নানান বিরোধ। শেষমেশ এল ২০১৮-র মাঝামাঝি সময়। এনজিও পরমার্থ সমাজসেবী সংস্থা ফারিস্তা হয়ে এল। গ্রাম পরিদর্শনের সময় তারাও অবস্থাটা বুঝল। শুরুতে বা
more
স্বাধীনতা দিবসের নেপথ্য কাহিনী 🇮🇳 EP 02 [জানা অজানা]
2021/08/15
এই স্বাধীনতা দিবসের নেপথ্যে রয়েছে আরও এক অদ্ভূত ইতিহাস। ১৯২৯ সালে কংগ্রেসের (Congress) লাহোর অধিবেশনে পূর্ণ স্বরাজের ঘোষণা পত্র গৃহিত হয় এবং ২৬ জানুয়ারিকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা। ১৯৩০ সাল থেকে এ দিনটিকেই কংগ্রেস স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করত, যতদিন না ভারত স্বাধীনতা পায় । এদিকে তারমধ্যেই শুরু হয়ে যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। দীর্ঘ যুদ্ধে ব্রিটেনের সরকারি অর্থভাণ্ডার প্রায় নিঃশেষ হয়ে যায়। ১৯৪৬ সালে আর্থিক সমস্যা প্রকট হয়ে ওঠে। সেই সময় ব্রিটেনের লেবার সরকার বুঝতে পারে, অস্থির পরিস্থিতির মাঝে ভারতের ওপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার ক্ষেত্রে তাদের দেশের মানুষের সমর্থন নাও পাওয়া যেতে পারে। এমনকী আন্তর্জাতিক সমর্থনও যে মিলবে না তাও অনুধাবন করে ব্রিটেনের তৎকালিন সরকার। এরপরেই ১৯৪৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ক্লিমেন্ট এটলি (Clement Attlee) ঘোষণা করেন, ১৯৪৮ সালের ৩০ জুনের মধ্যে ভারতকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিতে চলেছে ব্রিটেন সরকার। তাহলে ১৫ অগাস্ট কীভাবে ভারতের স্বাধীনতা দিবস হল? লর্ডমাউন্টব্যাটেনকে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ক্ষমতা হস্তান্তরের যে আদেশপত্র দিয়েছিল তাতে বলা ছিল এই কাজ শেষ করতে হবে ৩০ জুন, ১৯৪৮-এর মধ্যে। এ ব্যাপারে সি রাজাগোপালাচারীর বক্তব্য প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছিলেন, ইংরেজরা যদি ১৯৪৮ সালের জুন মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করত, তাহলে হস্তান্তর করার মত কোনও ক্ষমতাই তাদের হাতে থাকত না। ফলে মাউন্টব্যাটেন সে কাজ এগিয়ে এনেছিলেন ১৯৪৭ সালের অগাস্টে। মাউন্টব্যাটেনের দেওয়া তথ্যের উপর নির্ভর করে ভারতের স্বাধীনতা বিল ব্রিটিশ হাউস অফ কমন্সে পেশ করা হয় ১৯৪৭ সালের ৪ জুলাই। দু সপ্তাহের মধ্যেই তা পাশ হয়ে যায়। তবে সেই ঘোষণার পর আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হয়নি। সেই সময় ভারতের নবনিযুক্ত ভাইসরয় লর্ড মাউন্
more
অন্যরকম বন্ধুত্ব [জানা অজানা] EP 01
2021/08/11
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে লুকিয়ে রয়েছে নানান ধরনের অজানা ঘটনা যে গুলির হয়ত আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা। বা জানার ইচ্ছে থাকলেও উপায় হয় না অর্থাৎ সঠিকভাবে আপনার সামনে উপস্থাপিত হয় না। তাই ফিল্মি FilmiFootage চেষ্টা করছে বেশকিছু জানা অজানার রহস্যময় তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরার। শুনুন এবং সকল বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করে নিন। আজকের নতুন বিভাগ- জানা অজানা। --- This episode is sponsored by · Anchor: The easiest way to make a podcast. https://anchor.fm/app --- Send in a voice message: https://anchor.fm/filmi-footage/message
more
🎙️We're Now In YouTube 📣
2021/08/07
Hello friends, our FilmiFootage Podcast Creation are now in the most popular social media site in the world. Yes, we are now content creator of YouTube Community. Hope u r all listening and watching our vedio carefully. 👉Go and search our channel in YouTube. Don't forget to subscribe our channel & press the bell (🔔) icon for more content. ❤️ --- Send in a voice message: https://anchor.fm/filmi-footage/message
more
Nadia Murad EP 12
2021/08/01
পৃথিবীতে প্রতি দিন ঘটে চলে কত শত অদ্ভূত ঘটনা। মিডিয়ার কল্যাণে এর কিছু কিছু খবর আমাদের নজরে আসে ঠিকই, কিন্তু এর বেশির ভাগই ঢেকে যায় খবরের অন্তরালে। নইলে আপনি কি কখনো শুনেছেন ? একজন যৌনদাসীর নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার খবর, তাও আবার শান্তিতে ! যাকে নিয়ে আমাদের আজকের প্রতিবেদন তার পুরো নাম ‘নাদিয়া মুরাদ বাসী তাহা’ ! যদিও সবাই তাকে নাদিয়া মুরাদ নামেই বেশি চেনে। ছোটবেলা থেকে নাদিয়ার স্বপ্ন ছিল সে একজন স্কুল শিক্ষিকা হবে এর পাশাপাশি সে নিজের একটা বিউটি পার্লার খুলবে। কিন্তু মাত্র 21 বছর বয়সে এসে তার স্বপ্নগুলোরই কেবল অপমৃত্যু ঘটেনি, বরং ধ্বংস হয়ে গেছে তার পুরো পৃথিবীও। নাদিয়া ইরাকের উত্তরাঞ্চলে সিরিয়া সীমান্তের খুব কাছাকাছি ছোট্ট একটি গ্রাম কোজো তে তার আপন ও সৎ ছয় ভাই এবং মা কে নিয়ে থাকতেন। মোটামুটি সাজানো গোছানো একটি সংসারই ছিল তাদের। কিন্তু সেই সাজানো সংসার ভেঙে তছনছ হয়ে যায় যেদিন তাদের গ্রামে IS জঙ্গীরা আসে। দিনটি ছিল ২০১৪ সালের আগস্ট মাসের ৩ তারিখ। নাদিয়ারা ছিলেন ইরাকের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ইয়াজিদির অন্তর্ভুক্ত। তাদের গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই ছিলেন ইয়াজিদি। কিন্তু আইএস জঙ্গীরা এসে তাদেরকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণে বাধ্য করে। যারা এতে অস্বীকৃতি জানায়, তাদেরকে হত্যা করা হয়। আর এভাবে বেঘোরে প্রাণ হারান নাদিয়ার ছয় ভাই ও মা। নাদিয়া কম বয়সী হওয়ায় নাদিয়াকে বলা হয়, সে যদি ধর্মান্তরিত হয় তবে তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। কিন্তু নাদিয়া এতে রাজি না হওয়ায় তাকে অন্যান্য তরুণীদের সাথে জোর পূর্বক ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করিয়ে,পরিণত করা হয় আই এ এস এস জঙ্গিদের যৌনদাসীতে, তিন মাস ধরে উপর্যুপরি বেশ কয়েকবার তাকে বিভিন্ন খদ্দেরের কাছে বিক্রিও করা হয়। এ বিষয়ে নাদিয়া বলেন, “একটা সময়ে অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছিল যে, আমার প্রাত্যহিক রুটিন বলতে কেব
more
KARGIL Vijay Diwas EP 11
2021/07/26
২২ বছর আগের সেই ঘটনার স্মৃতি নাড়া দিলে আজও গর্বে বুকে হাত ঠেকায় দেশবাসী। শত শহিদের রক্তের বিনিময়ে সেদিন দেশের জমি ফিরিয়ে এনেছিলেন আমাদের জওয়ানরা। ২৬ শে জুলাই ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা একটি দিন। এই দিনটির মাহাত্ম্য আর সব সাধারণ দিনের তুলনায় অনেকটাই বেশি। এটি এমন একটা দিন যেদিন ভারতের বীর সৈনিকরা জাতির জন্য লড়াই করে শহীদ হয়েছিলেন। কী ঘটেছিল সেদিন? ১৯৯৯ সালে লাহোর ঘোষণার শান্তিপূর্ণ সমাধানের পরে, ওই বছরেই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গোপনে নিয়ন্ত্রণ রেখা বা LOC লঙ্ঘন করে ভারতে ঢুকে পড়ে এবং সেখানে তাদের শিবির স্থাপন করে। নিয়ন্ত্রণ রেখা বা LOC হল ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্তরেখা। টহল দিতে গিয়ে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে ভারতীয় সেনা। আগে থেকেই সুযোগ বুঝে ছক করে বসেছিল অনুপ্রবেশকারীরা। সংঘর্ষে যা তাঁদের প্রথমে বাড়তি সুবিধা দেয়। ৫ মে, পাঁচ ভারতীয় জওয়ানকে নৃশংসভাবে হত্যা করে পাক অনুপ্রবেশকারীরা। ৯ মে, পাকিস্তানি সেনা কার্গিল সেক্টরে ভারতীয় সেনা ছাউনি লক্ষ্য করে ভারী গোলা বর্ষণ শুরু করে। এই খবর ভারতের কাছে আসার পর ক্ষোভে ফুঁসতে থাকা ভারত তখন নিজভূমকে রক্ষার তাগিদে কঠোর হয়। স্থানীয় শেফার্ডদের থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এরপর অনুপ্রবেশকারীদের আক্রমণের স্থান চিহ্নিত করে ফেলে ভারতীয় সেনারা। তাই, পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের আটকাতে শুরু করা হয় "অপারেশন বিজয়"। ১০ মে, থেকে পুরোদমে শুরু হয় যুদ্ধ। যুদ্ধে যোগ্য জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। ১৮ হাজার ফুট উচ্চতায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতে যুদ্ধ চালায় ভারতীয় সেনা। প্রায় দু'মাস ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলেছিল এই যুদ্ধ। জম্মু ও কাশ্মীরের কার্গিল দ্রাস সেক্টরে হয়েছিল এই যুদ্ধ। এর ফলে বহু ভারতীয় সেনা শহীদ হয়েছিলেন।প্রায় ৫৩০ ভারতীয় সেনা বীরের মতো নিজেদের জী
more
Nelson Mandela EP 10
2021/07/18
তখনও দক্ষিণ আফ্রিকায় ঘোচেনি সাদা-কালোর বিভেদ। কৃষ্ণাঙ্গদের নিয়ে সাদা চামড়ার মানুষদের মনোভাবটা হল, 'ওরা কি মানুষ?'-- এমন গোছের! শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চাকরি সব জায়গাতে শুধু বঞ্চনা আর বঞ্চনা। নিজভূমে পরবাসী হয়ে বেঁচে থাকতো কালো চামড়ার মানুষগুলো। আর সেই পীড়িতদের মুখে ভাষা জুগিয়েছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব, প্রখর রসবোধ, তিক্ততা ভুলে বৈরি প্রতিপক্ষের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেওয়ার মত উদারতা এবং তাঁর বর্ণাঢ্য ও নাটকীয় জীবন কাহিনী—এসব মিলিয়ে নেলসন ম্যান্ডেলা ছিলেন এক জীবন্ত কিংবদন্তী। তিনি ‌ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয় রাষ্ট্রনায়কদের একজন, যিনি দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটিয়ে বহু বর্ণ ভিত্তিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ১৯১৮ সালের ১৮ জুলাই দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ রাজ্যের ভেজো গ্রামে জন্ম হয় নেলসন ম্যান্ডেলার। বাবা নাম রেখেছিলেন রোলিহ্লাহলা ডালিভুঙ্গা মানডেলা। ডাক নাম “রোলিহ্লাহ্লা”র অর্থ হলো “গাছের ডাল ভাঙে যে”- অর্থাৎ দুষ্ট ছেলে। তাঁর স্কুলের এক শিক্ষক তার ইংরেজী নাম রাখলেন নেলসন। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার আপামর মানুষের কাছে তিনি ছিলেন ‘মাদিবা’। তাঁর অর্থ "জাতির জনক"। তরুণ বয়সেই নেলসন ম্যান্ডেলা চলে আসেন জোহানেসবার্গে, সেখানে তিনি আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের যুব শাখার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে পড়েন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনে। একই সঙ্গে তিনি কাজ শুরু করেন একজন আইনজীবী হিসেবেও। বর্ণবৈষ্যমের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার কারণে ১৯৬২ সালের ৫ ই আগস্ট নেলসন ম্যান্ডেলাকে গ্রেপ্তার করে জোহানেসবার্গের দূর্গে বন্দী করা হয়। ফাঁসির পরিবর্তে বিচারে তাঁর যাবজ্জীবন সাজা হয়। শুরু হয় দক্ষিণ আফ
more
Captain Cool EP 09
2021/07/07
ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটার তথা ক্যাপ্টেন যদি কেউ থেকে থাকেন তাহলে সেটা অবশ্যই হচ্ছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি | তাঁর ক্রিকেট প্রতিভার কথা ভারত তথা বিশ্বের সকল মানুষই জানেন | রাঁচির এক অল্প পরিচিত অঞ্চলের ছেলে যে ভবিষ্যতে ভারতের মুখ উজ্জ্বল করবে সেটা অনেকে হয়তো কল্পনাও করতে পারেননি | --- This episode is sponsored by · Anchor: The easiest way to make a podcast. https://anchor.fm/app --- Send in a voice message: https://anchor.fm/filmi-footage/message
more

Podcast reviews

Read Filmifootage podcast reviews


0 out of 5
0 reviews

Podcast sponsorship advertising

Start advertising on Filmifootage & sponsor relevant audience podcasts


What do you want to promote?

Ad Format

Campaign Budget

Business Details